
পার্বত্যাঞ্চলে এমন কিছু বন রয়েছে যেখানে সাম্প্রদায়িক সমস্যার কারণে বনবিভাগের লোকজন পর্যন্ত যাতায়াত করতে পারে না। ফলে এসব বনজ সম্পদ কোনো কাজে আসছে না। সাম্প্রদায়িক রেষারেষির কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে দাবি করেন সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু। তিনি সাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প ভুলে পাহাড়ে সম্প্রীতির বনায়ন সৃষ্টির আহবান জানান। রাঙামাটি জেলাপ্রশাসন ও বনবিভাগের যৌথ উদ্যোগে জেলাপ্রশাসন চত্বরে বুধবার বিকেলে অনুষ্ঠিত সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার সমাপনী দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
রাঙামাটি জেলাপ্রশাসক মোহাম্মদ মানজারুল মান্নানের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ শহীদ উল্লাহ, রাঙামাটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষ্ণ প্রসাদ মল্লিক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সাংসদ ফিরোজা বেগম চিনু বলেন, রাঙামাটিতে যে সাম্প্রতিক কালের ভয়াবহ পাহাড়ধস ঘটেছে তার মুলে রয়েছে প্রকৃতির প্রতি অবিচার। প্রকৃতির প্রতি অবিচার করলে প্রকৃতিও ক্ষমা করবে না। প্রকৃতি প্রতিশোধ নিবেই। তাই হয়েছে। তিনি সকলকে বেশি বেশি করে গাছ লাগানোর আহবান জানান। আলোচনা সভা শেষে মেলায় অংশ নেয়া স্টল মালিকদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
কারা সাম্প্রদাযিকতা সৃষ্টি করে???