বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সাত দিনেও খোজ মেলেনি ২ বোট নৌকা চালকের। গত বৃহস্পতিবার (৩০এপ্রিল) রুমা উপজেলার কৈক্ষ্যংঝিরি রিজুক ঝর্ণার পাশ থেকে তারা নিখোঁজ হন। নিখোঁজরা হলেন- বোট চালক থুইনুমং মারমা (৩৬) এবং চালকের সহকারী অংথুইচিং মারমা (৩৮)। তাঁরা উভয়ই পাইন্দু ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডে তংবক পাড়ার বাসিন্দা।
নিখোঁজ অংথুইচিং মারমার শ্যালক মংসিংওয়ং মারমা জানান, পাড়ার এক বোট চালক তিন যাত্রীকে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে গত বৃহস্পতিবার তার ভগ্নিপতিকে ডেকে নিয়ে যায়। ওদিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে কৈক্ষ্যংঝিরি এলাকা থেকে রওনা হয়ে ওই যাত্রীদের রিঝুক ঝর্ণার পাশে কোলদি নামে একটি পাড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়।
ওই সময় তিনি বাড়ীতে ফোন করে বলেছিলেন যাত্রীদের কোলদি পাড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। চা খেয়ে বাড়ীতে ফিরবেন। কিন্তু এরপর থেকে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। সাত দিন পরও ঘরে ফিরেনি তারা। এদিকে পরিবারের লোকজন রিঝুক ঝর্ণা এলাকায় খোঁজাখুঁজির পরও তাদের সন্ধান মেলেনি।
পাইন্দু ইউপি চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা জানান, নিখোঁজের ব্যাপারে পুলিশকে জানানো হয়েছে। তাঁদের আত্মীয়স্বজনরাও আশপাশে পাড়াগুলোতে খোঁজাখুঁজি করছে।
তবে রুমা থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হোসেন চৌধুরী জানান, নিখোঁজদের উদ্ধারে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্যরা সম্ভাব্য এলাকাগুলোতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ওই সময় তিনি বাড়ীতে ফোন করে বলেছিলেন যাত্রীদের কোলদি পাড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। চা খেয়ে বাড়ীতে ফিরবেন। কিন্তু এরপর থেকে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। সাত দিন পরও ঘরে ফিরেনি তারা। এদিকে পরিবারের লোকজন রিঝুক ঝর্ণা এলাকায় খোঁজাখুঁজির পরও তাদের সন্ধান মেলেনি।
পাইন্দু ইউপি চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমা জানান, নিখোঁজের ব্যাপারে পুলিশকে জানানো হয়েছে। তাঁদের আত্মীয়স্বজনরাও আশপাশে পাড়াগুলোতে খোঁজাখুঁজি করছে।
তবে রুমা থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হোসেন চৌধুরী জানান, নিখোঁজদের উদ্ধারে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্যরা সম্ভাব্য এলাকাগুলোতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।