
বিএনএ’র চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা লংগদু অগ্নিকান্ডের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার, যুবলীগ নেতা ও মোটরসাইকেল চালক নুরুল ইসলাম নয়নের পরিবারের সাথে সাক্ষাত করেন। এই সময় নয়নের পরিবারকে পাঁচ হাজার টাকা ও এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সাথে কথা বলেন, বাংলাদেশ তৃণমুল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশ মানব অধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক যোগাযোগ ও তথ্য মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা। শনিবার দুপুরে লংগদু রেস্ট হাউজে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সাথে কথা বলেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ তৃণমুল বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব মো. আক্কাস আলী, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিয়ার আলকাছ আলী ভূঁইয়া, মহাসচিব এডভোকেট ইয়াকুব আলী চৌধুরী, বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সদস্য এডভোকেট অন্ত্রা সেলিম হুদা, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইঞ্জিয়ার আব্দুল মজিদ, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন সাকিব, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের রাঙামাটি জেলার সভাপতি আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষে কালাচান চাকমা বলেন, পার্বত্য এলাকায় স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এভাবে সহিংসতা চলতেই থাকবে।
লংগদু পার্বত্য জনসংহতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনি শংকর চাকমা বলেন, বর্ষার মৌসুমে আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি। এই অবস্থায় আপনারা সরকারের কাছে আমাদের কথাগুলো গিয়ে জানাবেন সেটাই আমাদের চাওয়া। তিনি আরো বলেন, আমাদের সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলেন নাই। যতদ্রুত সম্ভব নিরাপত্তা সহ আমাদের বাড়িঘর নির্মাণ করা হউক।
বাংলাদেশ তৃণমুল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক যোগাযোগ ও তথ্য মন্ত্রী ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা বলেন, পার্বত্য এলাকাকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করতে একটি গোষ্ঠি কাজ করে যাচ্ছে। এই দেশ আমাদের সকলের। এই দেশে বাস করার সকলের অধিকার আছে। কে বাঙালি কে পাহাড়ি সেটি ভাগ করার কিছু নাই।
তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাসযোগ্য অবস্থান তৈরি করার জন্য আমরা কাজ করি যাচ্ছি। সে জন্য আপনাদের সকলের সহযোগিত কামনা করছি। তিনি আরো বলেন, এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হতে হবে।
বিভক্ত করার মানসিকতা আয়নার মনের নয়।