
রাঙামাটির লংগদু উপজেলার স্থানীয় আওয়ামী যুবলীগ নেতা নুরুল ইসলাম নয়ন হত্যাকান্ডে জড়িত দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। এদের শুক্রবার আটক করা হয়। আটককৃতদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে শনিবার খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মাইনী ব্রিজ এলাকার মাইনী নদী থেকে নৌবাহিনীর ডুবুরি দল ও দমকল বাহিনীর কর্মীরা টানা ৪ ঘন্টা তল্লাশি চালিয়ে নয়নের ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করে। মোটর সাইকেল ছিনতাই করে বিক্রির উদ্দেশ্যে নয়নকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ জানায়, আটককৃতরাহলো রাঙ্গামাটির লংগদ ুউপজেলার রাঙ্গিপাড়া হেলিপ্যাড এলাকার জ্ঞান লাল চাকমার ছেলে জুনেল চাকমা (১৮) এবং খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়া এলাকার রাজমোহন চাকমার ছেলে রনেল চাকমা (৩৩)। বিকাল সাড়ে ৪টায় মোটর সাইকেল উদ্ধার হওয়ার পর মাইনী নদীর তীরে বসেই আসামি গ্রেফতারসহ ঘটনার বিস্তারিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আলি আহাম্মদ খান। এসময় নৌবাহিনী, দমকলবাহিনী ও পিবিআই(পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিকেশন) সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আটকৃতদের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার জানান, শুক্রবার সকালে চট্টগ্রামের কর্ণফুলি এলাকা থেকে জুনেল চাকমাকে আটক করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী একইদিন বিকালে দীঘিনালা থেকে আটক করা হয় রনেল চাকমাকে। উভয়ের দেয়া তথ্যে উদ্ধার করা হয়েছে নয়নের ব্যবহার করা ছিনতাই হওয়া মোটর সাইকেল। মাইনী নদী থেকে মোটর সাইকেল উদ্ধারে শুক্রবার স্থানীয়দের দিয়ে চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে কাপ্তাই অঞ্চলের নৌবাহিনী এবং চট্টগাম অঞ্চলের দমকল বাহিনীর সহযোগিতা চাওয়া হয়। তাদের প্রচেষ্টাতেই নদী থেকে মোটরসাইকেল উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। এছাড়া ঘটনার সাথে জড়িত অপর আসামি বাবুরাজ চাকমা পলাতক রয়েছে।
আটকৃতদেরবরাতদিয়েপুলিশসুপারআরোজানান, ঘটনারদিনলংগদু থেকে যাত্রীবেশে দুইজন খাগাড়ছড়ি যাওয়ার কথা বলে ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেল চালক নয়নকে নিয়ে যাত্রা করে। পথিমধ্যে দীঘিনালা থেকে তাদের সাথে যুক্ত হয় আরো একজন। এ তিনজনে মিলে পরিকল্পনা করেই নয়নকে হত্যা করেছে। হত্যার বর্ণনা দিয়ে তিনি আরো জানান, খাগড়াছড়ি থেকে একই মোটরসাইকেল যোগে দীঘিনালায় ফিরছিল। জেলা সদরের কৃষি গবেষনা এলাকা পার হয়ে নির্জন স্থানে পৌছে লোহার রড দিয়ে পিছন থেকে মাথায় আঘাত করে নয়নকে হত্যার পর মোটর সাইকেলটি ছিনতাই করে। কিন্তু ঘটনার পর দ্রুত লাশ উদ্ধার হওয়ার কারণে ঘটনা জানাজানি হলে আইনশৃংখলা বাহিনীর তৎপরতায় পরিকল্পনা অনুযায়ী মোটর সাইকেলটি বিক্রি করতে না পেরে ঝামেলাএড়াতে সেটি মাইনী নদীতে ফেলে আসামিরা পালিয়ে যায়।
রহস্য উৎঘাটনে পিবিআইয়ের সার্বিক সহযোগিতা : লংগদুর নয়নকে হত্যা করা হয় খাগড়াছড়ি জেলা সদরের চারমাইল নামক এলাকায়। মামলাও হয়েছে জেলা সদর থানায়। এ মামলায় হত্যা রহস্য উৎঘাটনে পুলিশকে সার্বিক সহযোগিতা করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিকেশন (পিবিআই) দল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপিবিআই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাইনউদ্দীন,দলে ছিলেন আরেক তুখোর অফিসার সন্তোষ চাকমাও।
প্রসঙ্গতঃ ১ জুন হত্যা করা হয় লংগদু সদর ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ নেতা নুরুল ইসলাম নয়নকে। এ ঘটনার পরদিন নিহতের লাশ নিয়ে বাঙ্গালীরা মিছিল করার এক পর্যায়ে উত্তেজিত লোকজন পাহাড়িদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করলে তিনটি গ্রামের প্রায় ২ শতাধিক বাড়ি পুড়ে নি:শেষ হয়ে যায় ২১৩ টি পরিবার।
নয়নের হত্যাকরিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই।
নয়নের হত্যাকরিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই।
রাষ্ট্রের টাকা অপচয় না করে যতদ্রুত বিচার হয় ততই মঙ্গল।
নয়ন আবার টুম্পা হলো কেমনে?
Moto bike ta jokhon…peyese…tokon moto bike ke upor hatt disen ken? Tar age judi….police ke janiye balo kore cheak kora hotw…je bike ker upor kar anguler sapa asee….tahole tw sotti kore kuje peto ke kun korese
মোটরটা যে খুঁজে পেয়েছে সেই জানবে আসল খুনী কে? ওকে থানায় ডাকা হোক।
tik blechen
নিউজ এর সাথে শিরোনাম এর মিল নাই?????
শিরোনাম দিলেন একটা ছবি দিলেন আর একটা,,
যা হবার তা তো হয়ে গেছে এখন শাস্তি দাবি করে কোন লাভ নেই…মনে হয় এই কাহিনী তা ও সাজানো
এই ঝড় বৃষ্টির দিনে তিনশত পরিবারের থেকে নয়নের মোটর সাইকেলটা বেশি বড় হলো নাকি??? আমার মনে হয় তিনশত পরিবারকে আগে ঘরবাড়ি ঠিক করে দেওয়া দরকার, সেই সাথে নয়নের খুনীদের খুজে বের করার সাথে সাথে ৭০বছরে বৃদ্ধা মহিলাকে পুড়িয়ে মারার খুনীদের ও তিনশত ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার লোকগুলোকে খুজে বের করে তাদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়ার জন্য আহবান করছি,
Jader khuni baniese ata sarajantra,fake news.
চাকমা দুইজনের প্রকাশ্যে ফাঁসি দেয়া হোক
এই লেখাটি কপি কৃতঃ
লংগদুর আপ টু ডেট খবর:
থানার ওসি নিশ্চিত হয়েছেন নয়নকে পাহাড়ীরা হত্যা করেনি তার সাথে যে পাহাড়ি যাত্রী ছিল তারা দাঙ্গা বাজার নামক একটি জায়গায় নামে।এরপর দুজন বাংগালী যাত্রী নিয়ে সে দিঘীনালায় যায়।সেখানে দুজন বাংগালী লোক তার সাথে কথাও বলে। কিন্তু চাকমারা উত্তেজিত হওয়ার ভয়ে পরিস্থিতি ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েচে।অপরদিকে সাক্ষী এবং দর্শকদের বাংগালীরা মেরে ফেলার পার্বত্য বাংগালির খবর হুমকি দিচ্ছে। এখন মানবাধিকার সংস্থার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছে নয়ন হত্যাকারীদের প্রত্যক্ষ দর্শীরা। এই দোষীদের ধরে আইনের সন্মুখীন করুন! অপরদিকে জানা গেছে তার চাকমা কোন শত্রু ছিল না।সে চাকমাদের বন্ধু।সে নাপ্পি তরকারি খেত।শুকরের মাংস খেত।মদ ও খেত পাহারীদের গ্রামে।
এই হল লংগদুর সর্বশেষ খবর। এখন পাহাড়ি জুম্মোরাও যদি সেটেলার বাংগালিদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয় জীবন্ত মানুষকে ওই আগুনে ছুড়ে ফেলে দেয় তখন তাদের কেমন লাগবে?
ভুয়া কথা
Mahadi Hasan tahole sotti konta?
Mahadi Hasan tahole sotti konta?
Mahadi Hasan tahole sotti konta?
Kalika Chakma /Chung chakmaসেটা যারা তদন্ত করছে তারাই ভাল জানবে সত্যটা কি। তবে আপনারা যে তথ্য দিচ্ছেন এরকম কোন ঘটনা এখনো আইন শৃঙ্খলা বাহিনী স্বীকার করেনি। অপপ্রচার চালানো থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ
সত্যিটা আপনি ভালোই জানেন
আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী স্বীকার করবে কেন?স্বীকার করলে তো ভবিষ্যতে সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটানোর যাবে না।
Gus kheyese shala
আরও এক ষড়যন্ত্র।
খুনি তো আটক হলো। তাহলে ২৫০টি গরবাড়ি পুড়িয়ে দেয়ার বিচার টা দেখি কিভাবে শেষ হয়।
Ny hottar fasi chai
Amra jani, Settler holo tarai ..jara onna desh hoite amader desh’a jhorpurbak live korce. Onna desh hoite akmatra Chakma Jatirai (Kombodia hoite Barma tarpor sontrasi kormakander maddome CHT’te jhorpurbak live korce) live korce. Musolmara kivabe settler holo..taratoh Bangladeshi..Chakmaraitoh settler.???????.
এই মাচুদা প্রশাসনরা এতাই সবগুলো সাজানো নাটক এটাই নিরহ দুই জনকে ধরে যোরপুর্বক খুনি বানানো, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে পুলিশ , এই পুলিশ প্রসাসন বিরোধে প্রতি বাদ করতে হবে
জজ মিয়ার বিচার শুরু হলো না তো
সেনাবাহিনী কুত্তারবাচ্চা নানিয়াচর রমেল চাকমা হত্যা বিচার হবে।
৩০০টি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে ও গুণমালা চাকমা হত্যা বিচার হবে।
কল্পনা চাকমা অপহরণ হত্যা বিচার হবে।
২০১৬সাল সেটেলার ও ৪জন পাহাড়ি নারী ধর্ষন বিচার হবে।
আরো অনেক আছে গণহত্যা বিচার হবে।
পার্বত্য চট্রগ্রাম সেটেলার কুকুর আর একটা গরু মরলেই।
সেনাবাহিনী কুত্তারবাচ্চা নানিয়াচর রমেল চাকমা হত্যা বিচার হবে।
৩০০টি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে ও গুণমালা চাকমা হত্যা বিচার হবে।
কল্পনা চাকমা অপহরণ হত্যা বিচার হবে।
২০১৬সাল সেটেলার ও ৪জন পাহাড়ি নারী ধর্ষন বিচার হবে।
আরো অনেক আছে গণহত্যা বিচার হবে।
পার্বত্য চট্রগ্রাম সেটেলার কুকুর আর একটা গরু মরলেই।