
‘রাঙামাটির দুর্গম এলাকায় বর্গা শিক্ষক দিয়ে বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় চালানো হচ্ছে’- এমন মন্তব্য করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মানজারুল মান্নান। এ বিষয়ে নজর রাখা প্রয়োজন অত্র এলাকার সুশিল সমাজের। শনিবার সকালে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, একমাত্র শিক্ষা বহু উন্নয়ন ঘটাতে পারে। একটি জাতিকে উন্নয়নমুখি করতে হলে শিক্ষায় একমাত্র বাহন, শিক্ষা উন্নয়নের মাধ্যমে সব কিছু উন্নয়ন করা সম্ভব।
বেশ কয়েকটি বিদ্যালয়ের উদাহরণ দিয়ে তিনি আরো বলেন, শিক্ষা বিভাগের উপরে নজর দেওয়া একান্ত প্রয়োজন, কারণ এ বিভাগে বর্তমানে নানান সমস্যা দেখা যাচ্ছে। আমি নিজে বেশ কিছু এলাকা পরির্দশন করে দেখতে পেয়েছি এ সমস্যগুলো। শিক্ষা বিভাগ যাদের ওপরে হস্তান্তরিত রয়েছে, তাদের এক্ষেত্রে আরো ভূমিকা রাখার প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাইট অামি নিজেই এমন একজন কে চিনি
এই নিউজটা অারো অাগে করা উচিৎ ছিল। এমনই তো চলছে সারাবছর।
দুর্গম এলাকায় সম্মানিত শিক্ষকদের থাকা , খাওয়ার ও যাতায়াতের সুবিধা প্রদান করা হলে হয়তো বর্গা নামক এই ব্যবস্থা থাকবে না । এর পাশাপাশি দুর্গম এলাকায় নিশ্চিত নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় আনবেন আশা করছি ।
এটা জাতির জন্য খুবই লজজা, এদের বিরুদ্ধে কি কোন ব্যবসতা নেওয়া যায় না। কেন, এরা কত বড় প্রভাবশালী।এরা প্রভাবশালী না, এর হচছে গায়ে ফরমালিন মাথানো নির্লজ্জ বেহায়া, দেশের শত্রু।চাকরির নিয়োগ আসলে চাকরির জন্য হাতে পায়ে ধরে চাকরী নিয়ে বছরের পর বছর বিদ্যালয়ে না গিয়ে বেতন নিয়ে জনগনের টাকা জুলুম করে খাচ্ছে।সরকারি যে সকল কর্মকর্তা এদের সহযোগীতা করে তারাও সমান অপরাধী।
কেন এমনটা হয়? সে কারণগুলো কি আমাদের জানা আছে?
sikkakra nijer chele meyeder utanat sikkar janno sohare ase.tai nijer karmoke borga diye.tai ami mane kari nijer sartte jonno,hajar hajar sattoror Jiban nostto Kare disse.ai daraner sikkakder duruto bebosta neyoys hok.