রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার হরকলি ঠাকুরপাড়া গ্রামের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের আটটি বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের ঘটনায়; রাঙামাটিতে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের বিক্ষোভ সমাবেশ পুলিশি বাধায় পন্ড হয়েছে।
সোমবার সকাল সাড়ে দশটায় জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়। এতে জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি অভিজিৎ বড়ুয়া সভাপতিত্বে করেন। এক পর্যায়ে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য চলাকালে পুলিশ বাধা দেয়। নেতাকর্মীদের সাথে কথাবার্তার শেষ পর্যায়েও সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি পুলিশ।
এবিষয়ে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের সমন্বয়ক ও জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি অভিজিৎ বড়ুয়া জানান, ‘সারাদেশে সাম্প্রদায়িক হামলা ও বিচারহীনতার সংষ্কৃতির প্রতিবাদে আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে সমাবেশ শুরু করি।সমাবেশ চলাকালে হঠাৎ পুলিশ আমাদের সমাবেশ করতে বাধা দেয়।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের নেতা মধুলাল তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে এধরনের পুলিশি বাধা দেয়া নক্কারজনক, এতে দেশের গণতন্ত্রের শোভা পায় না। আমরা এঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও অভিলম্বে রংপুরের ঘটনার সাথে জড়িতদের শাস্তি ও অগ্নিদুর্গতদের পুনর্বাসন করার দাবি জানাই।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সত্যজিৎ বড়ুয়া জানিয়েছেন, সমাবেশের অনুমতি না থাকায় তাদেরকে সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
3 Comments
ey salra jokon oder bap dada india r myanmar genocid man kileed stopped thakhe desdrohi
সূচির কাছে পারসেল করো
বালদেশে সবসম্ভব। শতকরা ৮৫% লোক মৌলবাদি।