রাঙামাটির বিলাইছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ও এগ্যোজ্জ্যাছড়ি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কনক তঞ্চঙ্গ্যাকে একদল যুবক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে ফারুয়া থেকে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে বড়বোনকে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে ভর্তির জন্য আনার পথে তক্তানালা নামক স্থানে একদল যুবক ডেকে নিয়ে কনক তঞ্চঙ্গ্যা ও তার দুলাভাই মনালাল তঞ্চঙ্গ্যাকে পিটিয়ে জখম করা হয়। বর্তমানে কনক তঞ্চঙ্গ্যা রাঙামাটি সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, ড. দীপংকর ভান্তেকে নিয়ে এলাকার লোকজনের মধ্যে পক্ষ বিপক্ষে অবস্থান ছিল। মঙ্গলবার ড. দীপংকর ভান্তের জম্মদিনকে কেন্দ্র করে তার অনুসারীরা জম্মদিন পালন করেন এবং বিরোধী গ্রুপের লোকজন তাতে বাধা দেয়। এই নিয়ে এলাকায় থমথম পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।
কনক তঞ্চঙ্গ্যা জানান, ‘আমি আমার বড়বোনকে নিয়ে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে ৪/৫ জন লোক আমাকে ডেকে নিয়ে বেদম পিটেয়েছে। পরে আমার দুলাভাইকেও তারা পিটিয়েছে। মারার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, মঙ্গলবার ড. দীপংকর ভান্তের জন্মদিন ছিল সেখানে জন্মদিন অনুষ্ঠানে কিছু সমস্যা হয়েছিল এবং আমি জাতীয় রাজনীতি করি সেটাও হতে পারে। তবে আমি কাউকে চিনি নাই।’
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ চাকমা জানান, ‘আমি রাঙামাটি বাইরে আছি, ঘটনা শুনেছি। আমরা প্রচলিত আইনে মামলা করবো এবং দোষীদের গ্রেফতারের জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করছি।’
বিলাইছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ নাছির উদ্দিন জানান, ‘ঘটনা শুনেছি ততে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ আমরা পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।’
6 Comments
আরো মারা উচিত হাংক্কি পোলাদের
টিচার মানুষ সম্মানী পেশা, রাজনীতি যদি এতই শখ হয়, তাহলে, শিক্ষকতা ছেড়ে রাস্তায় নাম্লেই ত হই। উনি কি শিক্ষা দিবেন রাজনীতি করে।
নির্যাতন আর খুন করলেই কি সমস্যার সমাধান হবে? চিরন্তন সথ্য একটি উক্তি আছে,অবৈদ অস্র দিয়ে সত্রাস করা যায়, মানুষকে জিম্মি করা যায়,কিন্তু অধিকার আদায় করা যায় না।
Ekkore gm oyide
গুড
hahaha, sabdan