
বান্দরবান প্রতিনিধি
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বান্দরবানে কঠোর লকডাউন চলছে। সরকার ঘোষিত লকডাউন কার্যকরে মাঠে নেমেছে প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, সেনাবাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সোমবার লকডাউনের প্রথমদিনে বান্দরবানে চলেনি কোনো গনপরিবহণ। শহর ছেড়ে যায়নি অভ্যন্তরীণ সড়কসহ দূর পাল্লার কোনো যানবাহনও। এদিকে ওষুধের দোকান, মুদি দোকান, সবজি দোকান’সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ছাড়া অন্যান্য সকল দোকানপাঠ বন্ধ রয়েছে। মাস্ক ব্যবহার না করা এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে ব্যবসা না করায় কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে বান্দরবান বাজারে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, সারাদেশের মত করোনার সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েছে বান্দরবানেও। সরকার ঘোষিত এক সপ্তাহর লকডাউন কার্যকরে মাঠে রয়েছে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। লকডাউন চলাকালে ওষুধের দোকান ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ছাড়া অন্যান্য সব ধরণের দোকানপাঠ বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।
সিভিল সার্জন ডা: অংসুই প্রু মারমা জানান, করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। নতুন করে সোমবার জেলায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০ জন। তারমধ্যে সদরে ৪ জন, নাইক্ষ্যংছড়ি ৪ জন এবং লামায় ২ জন।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বান্দরবানে কঠোর লকডাউন চলছে। সরকার ঘোষিত লকডাউন কার্যকরে মাঠে নেমেছে প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, সেনাবাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সোমবার লকডাউনের প্রথমদিনে বান্দরবানে চলেনি কোনো গনপরিবহণ। শহর ছেড়ে যায়নি অভ্যন্তরীণ সড়কসহ দূর পাল্লার কোনো যানবাহনও। এদিকে ওষুধের দোকান, মুদি দোকান, সবজি দোকান’সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ছাড়া অন্যান্য সকল দোকানপাঠ বন্ধ রয়েছে। মাস্ক ব্যবহার না করা এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে ব্যবসা না করায় কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে বান্দরবান বাজারে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, সারাদেশের মত করোনার সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েছে বান্দরবানেও। সরকার ঘোষিত এক সপ্তাহর লকডাউন কার্যকরে মাঠে রয়েছে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। লকডাউন চলাকালে ওষুধের দোকান ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ছাড়া অন্যান্য সব ধরণের দোকানপাঠ বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।
সিভিল সার্জন ডা: অংসুই প্রু মারমা জানান, করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। নতুন করে সোমবার জেলায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০ জন। তারমধ্যে সদরে ৪ জন, নাইক্ষ্যংছড়ি ৪ জন এবং লামায় ২ জন।