
রাঙামাটির সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার এবং বাঘাইছড়ির সাবেক পৌরসভা মেয়র আলমগীরের কবিরের মধ্যকার ব্যক্তিগত আর্থিক বিরোধ অতপর থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়ালো। পাওনা টাকা আদায়ে দিনের পর দিন চেষ্টার পর ব্যর্থ হয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের সহযোগি সংগঠন ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকে নিয়ে রাজধানীর ন্যাম ভবনে ঊষাতনের বাসভবনে টাকা আদায় করতে গেলে বিএনপি সমর্থিত বাঘাইছড়ির সাবেক মেয়র আলমগীর কবির ও ছয় ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করে পুলিশ। পরে আটককৃতদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেছেন এমপি ঊষাতন।
শেরে বাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ ঋষি বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, আটককৃতদের রাজনৈতিক পরিচয় জানিনা। তবে তাদের বিরুদ্ধে রাঙামাটির এমপি সাহেব নিজে বাদী হয়ে মামলা করেছেন। আটকের পর তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এই বিষয়ে এমপি ঊষাতন তালুকদারের সাথে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন কেটে দেন। তার ব্যক্তিগত সহকারি জহিরকে ফোন করলে তার ফোনের সংযোগ পাওয়া যায়নি।
তবে গ্রেফতার হওয়ার আগে গত বেশ কিছুদিন ধরে বাঘাইছড়ির সাবেক মেয়র আলমগীর কবির,ঊষাতন তালুকদার এমপি কাছে আটলক্ষ টাকা পাওয়ার অভিযোগ করে সেই টাকা উদ্ধারে রাঙামাটির সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে দফায় দফায় যোগাযোগ করেছেন। এই সময় তিনি জানিয়েছিলেন,এমপি মহোদয় সর্বশেষ পাওনা টাকা পরিশোধে গত রবিবার সময় দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, রাঙামাটির বাঘাইছড়ি পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে মেয়র পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আলমগীর কবির। তিনি দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে ২৪৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্ধী দেয়ালঘড়ি প্রতীকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জমির হোসেন জমির পেয়েছেন ২৪০২ ভোট। মাত্র ৩৭ ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আলমগীর কবির।
বিজয়ী হওয়ার পর আলমগীর কবির বিএনপির সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে বিএনপিতে যোগও দেন। কিন্তু তিনি প্রকাশ্যেই রাঙামাটির স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সহসভাপতি ঊষাতন তালুকদারের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। বিপরীত মেরুর এই দুই নেতার ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রাঙামাটির রাজনৈতিক অঙ্গনেও ছিলো ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। কিন্তু পাওনা টাকা আদায় নিয়ে এই দুই নেতার সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হওয়ার পর এনিয়ে শুরু হয়েছে নয়া ভাবনা।
আমার থেকে ৫০০০০ পঞ্চাশ হাজার টাকা ধার নিয়ে আর ফেরত দেয়নি এমপি সাহেব।অনেক বার সময় নিয়ে টাকা ফেরত দেয়নি।ডকুমেন্ট নাই এবং উনি সম্মানিত ব্যক্তি,রাংগামাটি শহরে অনেক অনেক ভুক্তভোগী আছেন উনার কাছে টাকা পাবেন।মান সম্মানের ভয়ে,আর উনার ভয়ে কেউ মুখ খুলেন না।
Md Rasel Rmati have any evidence…??
Nai re bhi.fifty thousend tk evidence die dei keo? Bt shakki ase,,,leader er driver, Bindu chilo tk dear somoy.Bindur samne tk diyeci.Binduke jiggasa korle jante parben…
R eta nie ami karo kace ovijog o kori nai,, uni respected person….
http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1506616/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6-%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%A2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6-%E0%A6%8A%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
লি