আসছে আগামী ২ সেপ্টেম্বর মুসলিম সম্প্রদায়ের পবিত্র ঈদুল আযহা। আর ঈদুল আযহার বিশেষ দিক হলো আল্লাহর নামে উৎসর্গ করে পশু কোরবানি দেয়া। আর এরি অংশ হিসেবে প্রতিবছরই ঈদের নামাজ আদায় করে যে যার সাধ্যমত উট,গরু,মহিষ,দুম্বা কোরবানি দেন।
আর কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ ও ঈদ জামাতে সাধারণ মুসল্মিদের নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত পৌরসভা, পুলিশ প্রশাসন।
রাঙামাটি পৌরসভা সুত্রে জানা, পরিবেশ দুষণরোধে নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনা দেয়া হয়। আর নির্দেশনা মোতাবেক রাঙামাটি পৌর সভার ৯টি ওয়ার্ডে মোট ৪৬টি পশু কোরবানি করার স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে পৌরসভার বিশেষ টীম কাজ করবে। এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যেই বর্জ্য অপসারণ করার চেষ্ঠা করবে পৌরসভার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নকর্মীরা।
তিনি আরও বলেন, এবারেও নির্ধারিত স্থান ঘিরে বর্জ্য অপসারণ ব্যবস্থায় রাঙামাটি পৌরসভার ৪টি গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। বস্তা ও ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ করা হবে।
এদিকে ঈদ জামাতকে ঘিরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে বলে জানান রাঙামাটির পুলিশ সুপার সাঈদ তারিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঈদ জামাতে সাধারণ মুসল্মিদের নিরাপত্তা ও জঙ্গী হামলার দিক বিবেচনা করে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পুলিশি পোশাকের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও দায়িত্ব পালন করবেন পুলিশ সদস্যরা।